মোবাইল আসক্তি ক্ষতিকর!

মোবাইল আসক্তি! বড় ও শিশু উভয়ের জন্য ক্ষতিকর! মোবাইল ফোন জন-জীবনে ব্যাপক প্রভাব বিস্তার করেছে।

বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। এই যুগে মোবাইল ফোন সকলের নিত্যদিনের সংঙ্গী। মোবাইল ফোনে ব্যবহারে যেমন উপকার রয়েছে। ঠিক তেমনি অপকার ও রয়েছে।

আসুন! মোবাইল ফোনের উপকার ও অপকার সম্পর্কে। কিছু প্রচলিত তথ্য জেনে নেই।

মোবাইল বিপদের বন্ধু! এটি অতিরিক্ত সময় ব্যবহার না করে। সঠিক সময়ে ব্যবহার করলে উপকার বয়ে আনে। আর এই মোবাইল ফোন ব্যবহারে! সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে সারা পৃথিবীর সাথে। অতি অল্প সময়ে যোগাযোগ করতে পারছেন। দূর-দূরান্ত’কে কমিয়ে এনে! যোগাযোগ এখন হাতের মুঠোয়।

মোবাইল ফোন উপকারের পাশাপাশি অপকার ও বটে। মোবাইল ব্যবহারে আমরা মোবাইলে! প্রচুর আসক্ত হয়ে গেছি যে, মোবাইল ছাড়া আমাদের এক মূহুর্ত চলেই না। মোবাইলে প্রচুর আসক্তি ডেকে আনতে পারে ভয়াবহ বিপদ!

মোবাইল ফোন! মানুষের শারীরিক ও মানসিক বিকাশে বিভিন্ন ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। এর প্রভাবে আমাদের জন-জীবনে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

অভিভাবকরা কর্মক্ষেত্রে! কর্মব্যস্ত থাকার কারণে। শিশুদের হাতে মোবাইল ফোন তুলে দিচ্ছে। এর ফলে দেখা যাচ্ছে শিশুটি ছোট বেলা থেকে’ই। মোবাইলে আসক্ত হয়ে পড়ছে।

এটা কি আধো ঠিক করছে? আমার মতে এটা মোটেও ঠিক নয়!

লক্ষ্য করে দেখবেন! অনেক শিশুরা ঠিক মতে খেতে চায় না। তখন এই পর্যায়ে অভিবাবক’রা তাদের খাওয়ানোর জন্য। মোবাইলে কাটুন ছবি দেখিয়ে তাদের ঠিক মতো খাওয়ানোর চেষ্টা করে।

এতে দেখা যায়! একটা সময় শিশুটা এতটায়। মোবাইলে আসক্ত হয়ে যায়, যদি ভুল করে তার হাত থেকে মোবাইল নেওয়া হয়। তখন শিশু’টি কান্নাকাটি আরম্ভ করে দেয়। তখন তাদের মাঝে খিটখিটে মেজাজ লক্ষ্য করা যায়। এসব সমস্যা মানব সমাজে এখনও বিস্তার করছে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন-ধরনের সমস্যা।

যদি তোমরা হতে পারো সচেতন! তবে তোমাদের শিশুরা কেনো হবে অসচেতন। তোমরা যা শিখাবে শিশুরা তো তাই শিখবে।

তাই আগে আমদের অথ্যাৎ, অভিভাবক এর সচেতনা প্রয়োজন। একমাএ আমাদের সচেতনা পারে শিশুদের মোবাইল আসক্তি ত্যাগ করা।

আসুন! আমরা সচেতনার মাধ্যমে সর্তকতা অবলম্বন করি। শিশুদের মোবাইল আসক্তি থেকে ফিরিয়ে আনি। শিশুদের খেলাধুলা পরিবার ও বন্ধুদের সাথে সময় কাটাতে আগ্রহী করে তুলি। ফলে অতিরিক্ত মোবাইল আসক্তি হ্রাস পাবে। শিশুদের খিটখিটে মেজাজ পরিহার হবে।

ফলে নতুন প্রজন্ম হবে শঙ্কামুক্ত। নতুন প্রজন্মের মাঝে সৃষ্টি হবে ধৈর্য্য, সৃজনশীলতা ও মানসিকতার প্রতিভা।