আমার প্রিয় সংগ্রামী বাবা

আজ বিশ্ব বাবা দিবস। এই দিবসে সবার প্রিয়। ‘বাবা’কে সবাই নিজ নিজ সাধ্য অনুযায়ী স্মরণ করে। বিশেষ মর্যাদা দিয়ে অতিবাহিত হয় দিনটি।

বাবা নামক শব্দ’টির সাথে সংগ্রাম এর ইঙ্গিত পাওয়া যায়। বাবা মানেই তো সংগ্রামী। যে কিনা পরিবারের সুখের জন্য। সবসময় নিজের জীবনটা বির্সজন দিতে রাজি। কষ্ট, কঠোর পরিশ্রম এবং অনেক ত্যাগের বিনিময়ে। চালিয়ে যায় জীবন নামক সংসার।

এই সংসার সামনে এগিয়ে নেয় সংগ্রামী বাবা’রা।
একজন সংগ্রামী বাবা সকল সন্তানের কাছে প্রিয়। সকল সংগ্রামী বাবা যেন এক ধরনের প্রকৃত যোদ্ধা। প্রকৃত যোদ্ধ সকল বাবা’দের জীবনের নিত্যকর্মের সঙ্গী। এই যোদ্ধা’র শুরু আছে কিন্তু শেষ নেই।

তেমনি একজন প্রকৃত যোদ্ধা “আমার প্রিয় বাবা”।
যাকে আমি ছোট বেলা থেকে’ই দেখছি। নিজের জীবন বির্সজন দিয়ে যোদ্ধ করতে। এখন ও তিনি প্রতিনিয়ত যোদ্ধ করে যাচ্ছে। শুধু আমার জন্য! অথ্যাৎ, তার প্রিয় সন্তানের জন্য।

প্রিয় সন্তানের জন্য তিনি নিজের সব কিছু বির্সজন দিতে রাজি। প্রিয় সন্তান’টির মুখে হাঁশি দেখলে! বাবা পরম সুখ পায়। যার তুলনা করা সম্ভব নয়।

আজ অশ্রুসিক্ত নয়ন! আর দুঃখ ভারাক্রান্ত মন নিয়ে স্মরণ করছি। প্রকৃত যোদ্ধা, সংগ্রামী, প্রিয় বাবা’কে। যিনি নিজে কষ্ট ভোগ করে আমাকে সুখ দিয়েছে। বাবা’র কষ্টের ঋণ কখনো শোধ হবার নয়। বিনম্র শ্রদ্ধা ও সালাম জানাচ্ছি প্রিয় বাবা’কে।

আমার,আপনার,সকলের ‘প্রিয় বাবা’কে ‘আল্লাহ ‘ যেন সবসময় ভালো রাখে। আমরা যেন তাদের কষ্টের সুফল সঠিকভাবে দিতে পারি।

আজো ‘বাবা ‘অনেক দূরে! দুর থেকে দুর-বহুদূরে।
ভালো থেকো সুখে-দুঃখে ! দূর প্রবাসের ঘূর্ণিতলে।

দিবো তোমায় সুখের স্বর্গ! ভূলে যাবে কষ্টের তীব্র। ‘বাবা ‘তোমায় ভাবছি বসে! তুমি কোথায় দূর প্রবাসে।

আসবে কি তুমি আবার ফিরে! প্রিয় সন্তানটির ছায়াতলে। ভালোবাসা তোমার জন্য! প্রতিদিন’ই অফুরন্ত।

তুমি আমার নয়ন মনি! জীবনের চেয়ে ও ভীষণ দামী। তোমায় আমি রাখবো আগলে! সারাজীবন মনে-প্রাণে।

ইতি তোমারি আদরের ছেলে! ভীষণ প্রিয় তোমার কাছে। নাম দিয়েছো মিষ্টি মুখে! মিষ্টি সুরে ডাকে সবাই ছোট্ট “ইয়াছিন” বলে আমায়।